বিদ্যালয়ের ইতিকথা
সুজলা, সুফলা শস্য-শ্যামলা,গিরি সমৃদ্ধ,সাগর বেষ্টিত বার আউলিয়ার স্মৃতি সমৃদ্ধ পূণ্য-ভূমি চট্টলা। বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামের পাহাড়তলী থানার উত্তর প্রান্তে ৯নং উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ডের পাহাড়ঘেরা মনোরম পরিবেশে ফিরোজশাহ সিটি কর্পোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় অবস্থিত। ১৯৬২ ইং সনের উর্দু মাধ্যম হিসাবে বিদ্যালয়টি আত্ম প্রকাশ করে। ১৯৭১ ইং সনে স্বাধীনতা যুদ্ধের কারণে ইহার কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যায়। দীর্ঘ প্রায় ৪ বৎসর বন্ধ থাকার পর ১৯৭৪ ইং সনের শেষের দিকে প্রথম প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং পরে জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয় হিসাবে ইহা চালু হয়। ১৯৭৮ ইং সনের জানুয়ারী মাসে বাংলা মাধ্যম পুর্ণাঙ্গ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় হিসাবে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত হয়। ১৯৭৮ ইং সন থেকে বিভিন্ন জটিলতা অতিক্রম করে বিদ্যালয়টি বর্তমান পর্যায়ে এসেছে।
চট্টগ্রাম পৌরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ মরহুম নূর আহাম্মদ প্রবর্তিত শিক্ষা ব্যবস্থাকে আরো সুদুর প্রসারি ও অনগ্রসর এলাকায় ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে চট্টগ্রামের প্রাক্তন মেয়র আলহাজ্ব এ,বি,এম মহিউদ্দীব চৌধুরী মহানগরীর আরও অনেক বিদ্যালয়কে কর্পোরেশনের আওতাধীন নিয়ে আসেন। তারই ধারাবাহিকতায় অত্র এলাকার জনসাধারনের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটিয়ে বিগত ১১ নভেম্বর ১৯৯৯ ইং সনে অত্র বিদ্যালয়কে কর্পোরেশনের আওতাধীন নিয়ে আসেন এবং বিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নের পরিকল্পনা হাতে নেন।
এসব উন্নয়নের পরিপ্রেক্ষিতে ধীরে ধীরে বিদ্যালয়ের ছাত্রী সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং বিদ্যালয়ের সুদক্ষ পরিচালনা পরিষদ ও অভিজ্ঞ শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সহায়তায় শিক্ষার্থীদের গুণগত মান বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৩ সালে এস,এস,সি পরীক্ষায় পাশের হার শতকরা ১০০%এ উন্নীত হয়েছে।
Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit. Aenean commodo ligula eget dolor. Aenean massa. Cum sociis natoque penatibus et magnis dis parturient montes, nascetur ridiculus mus. Donec quam felis, ultricies nec, pellentesque eu, pretium quis, sem. Nulla consequat massa quis enim. Donec pede justo, fringilla vel, aliquet nec, vulputate eget, arcu. In enim justo, rhoncus ut, imperdiet a, venenatis vitae, justo. Nullam dictum felis eu pede mollis pretium. Integer tincidunt. Cras dapibus. Vivamus elementum semper nisi.[...]
Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit.
প্রধান শিক্ষকের ডেক্স থেকে
সম্মানিত অভিভাবক/অভিভাবিকা,
বন্দর নগরী চধট্টগ্রাম প্রাচ্যের রাণী হিসাবে খ্যাত। নগরীর আকবরশাহ্ থানার অন্তর্গত ৯ নং উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ডের পাহাড় ঘেরা মনোরম পরিবেশে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সার্বিক পরিচালনায় ও তত্ত্বাবধানে নারী শিক্ষা প্রসারের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত ইহা একটি প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান। শিক্ষার সর্বশ্রেষ্ঠ উদ্দেশ্য হল ব্যক্তিত্বের পূর্ণ বিকাশ সাধন এবং চরম লক্ষ্য মনুষ্যত্ব অর্জন। শিক্ষা একটি ত্রিমেরু বিশিষ্ট প্রক্রিয়া। শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষক-শিক্ষিকা এই ত্রিবি সম্পর্কের সঠিক সমন্বয়ে একজন শিক্ষর্থী তার জীবনের পরিপূর্ণতা লাভ করে। যদি এই সম্পর্ক সঠিকভাবে না ঘটে তবে শিক্ষার্থী তার জীবনের পরিপূর্ণতা লাভে চরম ভাবে ব্যর্থ হয়। তাই এ ব্যপারে সবাই সচেতন থাকবেন বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। শিক্ষার্থীর সার্বজনীন উন্নতিকল্পে বছরের প্রথম থেকে শুরু হয় বিভিন্ন কার্যক্রম ও উন্নয়নমুখী পরিকল্পনা।এসবের মধ্যে দিনপঞ্জি প্রকাশনার কার্যক্রমও অন্তর্ভুক্ত। এটি শিক্ষার্থীর দৈনন্দিন কর্মসূচীর দিক নির্দেশনা। এতে শিক্ষার্থীরা পড়ালেখা সম্পর্কিত তথ্যাবলী লিপিবদ্ধ করে থাকে। এর মাধ্যমে উপরোক্ত ত্রিবিধ সম্পর্ক স্থাপিত হয় এবং শিক্ষার্থীর নিয়মানুবর্তিতার বহিঃপ্রকাশ ঘটে।আমার দৃঢ় বিশ্বাস এটি শিক্ষার্থীদের পাঠ প্রস্তুতি, সহ-পাঠক্রমিক কার্যাবলীর নিয়ম সৃঙ্খলা এর চরিত্র গঠনে যেমন পরম সহায়ক তেমনি আপনি আপনার মেয়ের/পোষ্যের বিদ্যালয়ে উপস্থিতি, পাঠোন্নতি, আবনতি, অনুসন্ধিৎসা এবং তার ভবিষ্যৎ গঠণে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহন করতে পারবেন।
তাই আসুন, প্রাতিষ্ঠানিক স্বার্থে সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টা এবং সুমহান দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে জাতির আশা-আকাঙ্খা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ এই কোমল মতি শিক্ষার্থীদের সঠিক পথে পরিচালিত করে সু-শিক্ষিত, দায়িত্ববোধ সম্পন্ন আদর্শ দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলার শপথে অঙ্গীকারবদ্ধ হই।
ধন্যবাদান্তে-
মোঃ সাইফুল ইসলাম
প্রধান শিক্ষক।
একজন আদর্শ শিক্ষার্থীর করণীয়
নিয়মিত সমাবেশে উপস্থিত থেকে জাতীয় পতাকা এবং সঙ্গীতের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
যথাসময়ে বিদ্যালয়ে আসা এবং বাড়িতে ঠিকমত লেখাপড়া করা।
বিদ্যালয়ের যাবতীয় কার্যক্রমে নিজেকে সম্পৃক্ত করে ভবিষ্যৎ জীবনকে সুন্দর ও সার্থক করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করা।
বিদ্যালয় এবং শ্রেণি কক্ষের পরিবেশ পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার ব্যাপারে সচেতন থাকা।
প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিটি জিনিষকে নিজের সম্পদ হিসেবে মনে করা।
মাতা-পিতা এবং গুরুজনদের উপদেশ মেনে চলা।
বড়দের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং ছোটদের প্রতি স্নেহ-পরায়ণ হওয়া।
মিথ্যা কথা না বলা এবং সত্য বলার সৎ সাহস অর্জন করা।
অনুমতি ব্যাতিরেকে কখনও বিদ্যালয় অঙ্গন ত্যাগ না করা।
কু-সংস্কার এবং সংকীর্ণতা পরিহার করে অপরাপর সকলকে আপন মনে করা।
পরিক্ষায় দূর্নীতি এবং অসদুপায় অবলম্বন থেকে বিরত থাকা।
অপরাধের জন্য ক্ষমা চাওয়া, লজ্জিত হওয়া এবং আবেগ প্রবণতা বর্জন করা।
সময়ের মূল্য বুঝে প্রতিটি কাজ কর্ম করা।
মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখা।
অন্যের ব্যাঘাত ঘটে এমন কোন কাজ না করা।
প্রতিদিন অন্তত একটি ভালো কাজ করার সংকল্প থাকা এবং অপরকে উদ্বুদ্ধ করা।
নিয়মাবলী
ভর্তিঃ জানুয়ারী মাসের নির্দিষ্ট তারিখে ভর্তি পরিক্ষার মাধ্যমে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ছাত্রি ভর্তি করা হয়। ভর্তির জন্য নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হয়।
শিক্ষাবর্ষঃ পহেলা জানুয়ারী হতে একত্রিশে ডিসেম্বর।
অধ্যয়নের বিষয় সমুহঃ স্ব-স্ব শ্রেণির জন্য জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত পুস্তক সমূহ।
পোষাকঃ ছাত্রীদের জন্য বিদ্যালয়ের নির্ধারিত পোষাক রয়েছে। আকাশী নীল জামা, সাদা পায়জামা, সাদা স্কার্ফ, সাদা ফিতা,
সাদা কাপরের জুতা ও মোজা। নির্দিষ্ট পোষাক ছাড়া শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ নিষিদ্ধ।
বেতনঃ প্রতি মাসের ৫, ১০ ও ১৫ তারিখে জরিমানা ছাড়া এবং ২৫ তারিখে জরিমানা সহ বেতন আদায় করা হুয়। পর-পর দুই
মাস বেতন না দিলে হাজিরা খাতা থেকে নাম কেটে দেওয়া হয় এবং পুনরায় ভর্তি ফি প্রদান করতে হয়। বেতন দেওয়ার
নির্ধারিত তারিখে স্কুল বন্ধ থাকলে পরবর্তী খোলার তারিখে বেতন আদায় করা হয়।
পরীক্ষাঃ বিদ্যালয়ে সাপ্তাহিক ও মাসিক পরীক্ষা প্রচলিত আছে। তাছাড়া সান্মাসিক/ প্রাক-নির্বাচনী/ নির্বাচনী/ বার্ষিক পরীক্ষার
ভিত্তিতেগড় নম্বরে শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মান নির্ধারন করা হয়। প্রতি পরিক্ষার প্রগতিপত্র অভিভাবক-অভিভাবিকাদের
নিকটপাঠান হয়। পরিক্ষার ফলাফল প্রদানের পর দূর্বল শিক্ষার্থীদের মান উন্নয়নের জন্য অভিভাবকদের সাথে মত-বিনিময় অনুষ্ঠান করা হয়।
ফলাফলঃ বার্ষিক পরীক্ষার সন্তোষজনক ফলাফল লাভে ব্যর্থ ছাত্রীদের কোন অবস্থাতেই পরবর্তী শ্রেণিতে প্রমোশন দেওয়া হয় না।
এবং এব্যাপারে কোন তদবীর বা সুপারিশ গ্রহন করা হয় না।
অনুপস্থিতিঃ ছাত্রী বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকলে অভিভাবক-অভিভাবিকাগণকে তার উপযুক্ত কারণ দর্শাতে হয়।
ছাড়পত্র প্রদানঃ এক সপ্তাহ পূর্বে বিদ্যালয়ের সমস্ত পাওনা পরিশোধ পূর্বক দরখাস্তের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর ছাড়পত্র প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট
হতে নেওয়া যাবে।
প্রাত্যাহিক সমাবেশঃ শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দের তত্ত্বাবধানে প্রাত্যহিক সমাবেশ একটি আকর্ষনীয় ও দৃষ্টিনন্দন অনুষ্ঠান। প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে
বিদ্যালয়ের নির্ধারিত পোষাক পরিধানপূর্বক প্রাত্যাহিক সমাবেশ অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহন করতে হয়। তাছাড়া বিদ্যালয়ের
প্রতিটি সহপাঠক্রমিক কর্মকান্ডে অংশ গ্রহন বাধ্যতামূলক।
সংক্রামক রোগঃ কোন শিক্ষার্থী ছোঁয়াচে বা সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত হলে তা প্রতিষ্ঠান প্রধানকে অবগত করাতে হবে এবং প্রয়োজনবোধে
সম্পূর্ন আরোগ্য লাভ করা না পর্যন্ত বিদ্যালয়ে আসা হতে বিরত থাকতে হবে।
শিক্ষার্থী-অভিভাবক সাক্ষাৎকারঃ বিদ্যালয় চলাকালীন সময়ে অভিভাবক শিক্ষার্থীর সাথে সাক্ষাৎ করতে চাইলে প্রতিষ্ঠান প্রধানের অনুমতি
সাপেক্ষে তা করতে পারবেন। তাছাড়া শিক্ষার্থীর পাঠোন্নয়ন তথা যাবতীয় কার্যাবলী সম্পর্কে আলোচনার জন্য
প্রয়োজনেঅভিভাবক-অভিভাবিকাগণ প্রতিদিন প্রতিষ্ঠান প্রধানের সাথে বা শিক্ষক-শিক্ষিকার সাথে দেখা করতে পারবেন।
শিক্ষাঙ্গনের বাইরে যাওয়ার অনুমতিঃ বিদ্যালয় চলাকালীন সময়ে বা বিরতির সময়ে বিদ্যালয়ের ফটকের বাইরে যাওয়া কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।
একান্ত প্রয়োজনে বা শারিরিক ভাবে অসুস্থ হলে অভিভাবক-অভিভাবিকার লিখিত আবেদনের প্রেক্ষিতে শ্রেণি শিক্ষক-
শিক্ষিকাদের সুপারিশে প্রতিষ্ঠান প্রধান অনুমতি দিয়ে থাকেন।
শাস্তিঃ ১। কোন শিক্ষার্থী পর পর দুই বছর একই শ্রেণিতে অকৃতকার্য হলে তাকে বিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সুযোগ দেওয়া হয়না।
২। শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ের পরিপন্থি কোন কাজে লিপ্ত হলে বা পরোক্ষভাবে অন্যকে প্রভাবিত করলে তাকে বাধ্যতামূলক
ছাড়পত্র দেওয়া হবে।
বিঃদ্রঃ প্রতিষ্ঠানের স্বার্থে উপরের যে কোন নিয়মাবলী পরিবর্তন বা পরিবর্ধনের জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধানের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
ফিরোজশাহ সিটি কর্পোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
ফিরোজশাহ্ কলোনী, আকবরশাহ্ চট্টগ্রাম।
Blog Site:www.firozshahschool.blogspot.com
e-mail: fsccghs@gmail.com
Mobile: 01711041806
Phone: 031750371
শিক্ষক-শিক্ষিকামন্ডলী
নং--- নাম--- শিক্ষাগত যোগ্যতা--- পদবী
১। মোঃ সাইফুল ইসলাম --- প্রধান শিক্ষক
২। --- সহঃ প্রধান শিক্ষক
৩। মিসেস রোকেয়া তাসনীম ---বি,এ ,বি,এড,
৪। মুঃ আবদুল করিম ---বি,এস-সি, বি,এড, সহকারী শিক্ষক
৫। মিসেস কামরুন নাহার ---বি,এস-সি,বি,এড,এম,এড, সহকারী শিক্ষিকা
৬। মুহাঃ হারুনুর রশীদ ---এম,এম,এম,টি,এম,এ,এম,এড, সহকারী শিক্ষক
৭। এ,টি,এম আব্দুল মমিন ---এম,কম,বি,এড, সহকারী শিক্ষক
৮। মিঃ হেদায়েত উল্ল্যাহ ---সহকারী শিক্ষক
৯। মিঃ তিলক বড়ুয়া ---বি,কম,বি,পি,এড, সহকারী শিক্ষক
১০। মিঃ রনজিত রায় ---সহকারী শিক্ষক
১১। মিসেস সালমা ---সহকারী শিক্ষিকা
কর্মচারীবৃন্দ
১ মোঃ খোরশেদ আলম ---অফিস সহকারী
২ বিষ্ণু রানী দাশ ---পরিচারিকা
৩ নান্নু মিঞা ---নৈশ প্রহরী
৪ মোঃ বাবুল মিঞা ---নৈশ প্রহরী
৫ লিটন কুমার দাশ ---দারোয়ান
৬ মোঃ বিল্লাল হোসেন ---দপ্তরী
৭ নূর বানু ---আয়া